Posts

https://sites.google.com/site/alokathapd/
মৃত্যুকথা ভাববো এখন সময় কোথা আমরা এখন ব্যস্ত ভীষণ কাঠ জোগাড়ে তাবড় তাবড় তত্ত্বকথা,  মানব বিশ্ব প্রপঞ্চ ঘর, গলি-ঘুঁজি, বন-বাদাড়ে নশ্বরতায় জীবন ঘেরা দারুণ বরং দামী এবং উচ্চতর ভাবের কথা জীবন নিয়ে যাপন নিয়ে ইনবিনিয়ে ঘুলিয়ে ঘিলু হট্টগোলে আয়ে ব্যয়ে মৃত্যুকথা ভাববো তোর সময় কোথা সবাই এখন ব্যস্ত ভীষণ শবের দাহে মানবতার মৃত্যু হলে মৃত্যু শোক অশ্রুহীন বরং আরও উথলে ওঠে কফন নিয়ে আদিখ্যেতা ক্ষতিপূরণ রঙিন জল পাশে থাকার আবশ্যতা মিটিয়ে সব শান্ত হলে, সিদ্ধ যখন চতুরালি চমক লাগে, ঝলসে ওঠে ধুরন্ধর ধৃষ্ট চোখ মুখাগ্নির মশালখানা আত্মভুলে নিজের মুখে ছুঁইয়ে আছে এ সভ্যতা
নীরাকে ডিস্কোয় যেতে দেব না
       বসন্তবিলাপ       বিস্মৃতি খুঁড়ে তোলা ম্লানতর প্রাক্তন বর্ণমালা উজ্জ্বল দীর্ঘশ্বাসে ভেজা   বিলাপের কাল সীমাহীন রাজ্যজয়ে চলো   ডালে ডালে নির্ভয় সমারোহ সাংকেতিক এই ঋতু হৃদয় ভাসানোয় পটু এই এর জন্মদোষ পঞ্চমে সর্বনাশ   করবির ডালে ফুটন্ত হৃদয় ছিঁড়ে এনে পুঁতে দাও সুষুপ্ত খোঁপায় বহুকাল আলোকের স্বাদ ভুলে গেছে ভাঙার মহিমা   তুলে আনা যাক ম্লানতর হীনযান প্রোথিত সংকেত কিছু চৈতালি রেণুমাখা স্বপ্নজাত তির্‌ তির্‌   স্পন্দমান অন্তঃশীলা ভস্মঢাকা অতীব সজীব             
এই বসন্তে লেখা কবিতা     বসন্ত এসেছে — আঙুর কেউ বেছে কিনবে না দার্জিলিং উধাও হবে ভুটিয়ারা ফিরে পাবে দেশ কিংশুক নামান্তরে পলাশ জেনেশুনে ভুল হবে নির্বিঘ্নে আগুন আহার বে-মালুম শরের আঘাত   আমের বল্লম সোনার কাঞ্চন, গন্ধরাজ রাজ্যজয়, মাতাল বাসনা ভেতরে ভুলিয়ে দেয় ভয় বাঞ্ছিত বসন্তের সেনা মাঝরাতে কাঙ্ক্ষিত কড়া নাড়া স্মৃতিরঙা বসন্তপূর্ণিমা   রঙ রস, ডুবে থাকা ভিজে যাওয়া মলয় বাতাসে এভাবে শেষ নয়, ভঙ্গুর ভেসে থাকা ক্ষণিক আবেশে   তৃষ্ণার্ত চৌচির দিনে চৌদিক প্লাবিত ঝড়ে জীবনের পদে পদে ধুলো আকাশে তাকিয়ে দেখি স্মৃতিচিহ্ন বুকে নিয়ে জীবনের দিকে উড়ে চলে পূর্ণতর কাপাসের তুলো।  
এই বসন্তে লেখা কবিতা     বসন্ত এসেছে — আঙুর কেউ বেছে কিনবে না দার্জিলিং উধাও হবে ভুটিয়ারা ফিরে পাবে দেশ কিংশুক নামান্তরে পলাশ জেনেশুনে ভুল হবে নির্বিঘ্নে আগুন আহার বে-মালুম শরের আঘাত   আমের বল্লম সোনার কাঞ্চন, গন্ধরাজ রাজ্যজয়, মাতাল বাসনা ভেতরে ভুলিয়ে দেয় ভয় বাঞ্ছিত বসন্তের সেনা মাঝরাতে কাঙ্ক্ষিত কড়া নাড়া স্মৃতিরঙা বসন্তপূর্ণিমা   রঙ রস, ডুবে থাকা ভিজে যাওয়া মলয় বাতাসে এভাবে শেষ নয়, ভঙ্গুর ভেসে থাকা ক্ষণিক আবেশে   তৃষ্ণার্ত চৌচির দিনে চৌদিক প্লাবিত ঝড়ে জীবনের পদে পদে ধুলো আকাশে তাকিয়ে দেখি স্মৃতিচিহ্ন বুকে নিয়ে জীবনের দিকে উড়ে চলে পূর্ণতর কাপাসের তুলো।  
কাঠের নৌকো
সরসুনা কলেজে অনুষ্ঠিত (১৭-১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১২) দু-দিন ব্যাপী জাতীয় স্তরের আলোচনাচক্রে উপস্থাপিত গবেষণাপত্রের নির্বাচিত সংকলন। অনুগ্রেহ করে এই লিঙ্ক দেখুন...
ভোর---- লজ্জানত ভ্রূমধ্য দিগন্ত সীমায় রাত্রির সিঁথি থেকে লাফিয়ে নামছে সূর্য সোনালি চিবুক ও কপোল ক্ষেতে ঊষার রক্তিম বিস্তার ঘোমটা ছিঁড়ে আসা স্বর্ণাভ সকাল এখনও গায়ে তার কলঙ্কের গুঁড়ো অন্ধকার রেণু প্রস্ফুটনের বৃন্তে চিরন্তন কুঁড়ি প্রভাতের পেছনে অন্ধকার মুখ ঘিরে থাকা কূহক প্রপাত লজ্জা ও প্রগলভতা, বৃত্ত ও জ্যা মুক্ত ভয় আর সাহস, সন্দেহ অথচ উল্লাস শস্যভেজা অন্নপূর্ণা আলো                                 আর বুভুক্ষু উন্মোচন মুখোমুখি দ্বা সুপর্ণাবৎ বসে ভোর হল... চিরন্তন রাত হতে চিরন্তন ভোর গড়িয়ে নামছে পূর্ণ বৃত্তের দিকে কী উপহার যথার্থ এই বিবাহসভায় অযাচিত দেখে ফেলা লাবণ্যরাসে এই নাও রবাহূত আগন্তুক বিস্মিত চোখ অথবা নয়নের সেই মাঝখান যেখানে রাত্রির কপাট খুলে ভোর রাত্রির লজ্জারাঙা ভোর ফুটে উঠছে আমার যন্ত্রণার রঙে
http://www.pallab.com/services/BanglaDateToday.js
http://gitabitan-en.blogspot.in/
‘সম্রাটের চেয়ে কিছু কম সম্রাটত্ব’... তন্ময় বীর   সুনীল বলেছিলেন জীবনানন্দ তাঁর প্রিয় কবি, কমলকুমার প্রিয় কথাকার, অথচ ‘এদের দুজনের কোনো লেখার সঙ্গেই আমার কোনো মিল নেই’ কিন্তু চমকে উঠতে হয় যখন জীবনানন্দে পাই- ‘সে শরীর ঈশ্বরের চেয়ে কিছু কম গরীয়ান’ এর মতো শব্দবন্ধ বা ‘তুমি তো জানো না কিছু – না জানিলে,/ আমার সকল গান তবুও তোমায় লক্ষ্য করে’ র সমান্তরালে সুনীলউচ্চারণ - ‘এ কবিতা মধ্যরাত্রে তোমার নিভৃত মুখ লক্ষ্য করে’ । ‘নির্জন স্বাক্ষর’-এর অন্তরালে লীন হয়ে আছে নীরার জন্মবীজ। আজীবন শব্দ অক্ষর কমা ড্যাশ রেফ ও র-এর ফুটকি সমেত শরগতি জিবনানন্দীয় ম্লানমৌনতা থেকে কীভাবে জন্মঋণ পেয়েছে তা সবিশেষ অনুসন্ধেয়। বঙ্কিম রবীন্দ্রনাথকে আপাত অস্বীকারের ছলে উত্তরাধিকারের ভিতে নবনির্মাণে যে সাম্রাজ্য গড়ে ওঠে সেখানে তিনি তাঁর নিজের বিশেষণেই সম্রাটের মতো। নিজস্বতার শর্তেই তিনি দখলদারি পেয়েছিলেন; যাপনের অকৃত্রিমত্বে জোর অর্জন করেছিলেন ভাষা-সংস্কৃতির অভিভাবকত্বের। এই যে সেদিন লিখলেন - 'অধিকাংশ বাঙালি মূর্খ , তাদের শিল্প-সাহিত্যের কোনও বোধই নেই। অর্ধেকের বেশি বাঙালি তো এখনও পড়তে-লিখতেই জানে না
http://www.facebook.com/narayan.haldar.3#!/photo.php?fbid=249056571864709&set=at.243862302384136.34591.100002811040088.100002585965439&type=1&theater
http://www.biplobiderkotha.com/

কলকাতার শীর্ষ থেকে -২

Image

কলকাতার শীর্ষ থেকে...

Image
http://www.facebook.com/pages/Bengali-dept-sarsuna-college/271671266250840?sk=wall&filter=2&ref=notif&notif_t=wall#!/photo.php?fbid=117100231765392&set=p.117100231765392&type=1&theater
তার মুখে বনলতার ভাস্কর্য তন্ময় বীর শু রুটা শেষ দিয়ে করে যাক্‌। ১০ এপ্রিল, গুয়াহাটি ছেড়ে দীপর বিল ডানহাতে রেখে সরাইঘাট এক্সপ্রেস এগোচ্ছে; কলকাতায় থামবে সেই ভোরে। ঘনায়মান মেঘ দুপুরের প্রখরতাকে সহনীয় করেছে। দূর পাহাড়ের মাথায় মনখারাপ রঙের মেঘ বিষাদ বিছিয়ে রেখেছে। বৃষ্টি আসার পূর্বাভাস মিলছে। চলমান জানলায় চোখ রাখতে রাখতে কবিতা এলো মনে- বৃষ্টি আসুক তোড়ে ট্রেন থেমে যাক সময় উল্টো হাঁটুক অঘটন একটা ঘটুক ঘোষণা হোক অকস্মাৎ গাড়ী যেন গৌহাটিতে ফেরে সাধারণত এরকম হয় না, এরকম ভাবালুতা ঠিক আমার ধাতসই নয়। দেখলাম খুব নীচে দিয়ে একটা প্লেন উড়ে গেল, ওই বুঝি বিশিষ্ট সব কলকাতার মানুষরা উড়ে গেলেন; জয় গোস্বামী, নবারুণ ভট্টাচার্য, সন্দীপ দত্ত, বিশ্বনাথ রায়, অরুণ বসু প্রমুখ। ওঁরাও কী আকাশপথে এভাবে নস্টালজিক প্রত্যাবর্তনের কথা ভাবছে। রণেন-’দা (মূকাভিনয় শিল্পী) পাশে থাকলে কথায় কথায় এড়িয়ে যাওয়া যেতো এই পরিস্থিতি, স্মৃতি পেড়ে ফেলতে পারতো না এরকম অক্টোপাসের মতন। তো তিনি বসে আছেন সেই স্লিপার বগির একেবারে শেষ সীমায়, আর আমার টিকিট আপগ্রেট হয়ে হয়েছে টু-এস
Image
http://in.video.yahoo.com/​alltimetens-26140569/​alltime10s-26140632/​10-most-spoken-languages-294357​08.html
বসন্ত ও বিশল্যকরণী তন্ময় বীর ডাক দেওয়ার আগেই শীতরুক্ষ দধীচি আঙুলে জেগে ওঠে অব্যর্থ কচি নিমপাতা । নিমগ্ন শব্দজীব ী ছন্দলেখে প্লুত , এখনও হৃদয় হাতড়ে ফেরে পেলবতা । বসন্ত নির্ঘোষ কত মাঝপথে থেমে আছে অনাথ কূলহীন নিথর অহল্যা । সচকিত করে চপল মধুমাস অসমাপ্ত চুম্বনে চলে গেছে । নিষ্ঠুর নির্মম অবহেলায় নির্বোধ গর্ধভের পায়ে রাধাচূড়া ঝরেছে ময়দানের ঘাসে অবিরাম । কৃষ্ণচূড়া হাতে নিয়ে কবে মনে হয়েছিল তিমির তিমির হননের গান ; ট্র্যাডিশন সমান চলে ; এই যে অঞ্জলি শষ্পে পড়ে অবারিত নির্বাক হরিণ বস্ত্রের মতো লুঠ হতে হতে লুঠ হতে হতে ক্লান্ত বিস্রস্ত বিবশা শুয়ে আছে যেন নিশ্চিত। বসন্তের ছোঁয়াচে অকাল শিং রাত্রির গাঢ় মদে জন্মদেশে অপ্রতিরোধ্য শিহরণ তোলে জেনে পূর্বাহ্নে তৃতীয় নেত্রে বসন্তসেনার উদ্যত সদণ্ড শাসন। চূতমঞ্জরী মায় মালতী মল্লিকা টবের সম্পদ তারা কতটা চেনে রঙিন বসনপ্রান্ত। উদাসী বাঁশিতে নেই নাগরিক উদগ্র   উচ্ছ্বাস, এখানে প্রত্যহ ফোটে চিরবসন্ত । কী কী হারিয়ে গ
Image
http://sushantakar40.blogspot.in/
Image
Facebook তন্ময় বীর হাত বাড়ালে বন্ধুতা বন্ধু বাড়ালে আরও হাত নির্জন তালুতে সুবাসিত অক্ষর ঝরে সহস্রধারায় বৃষ্টিতে যেভাবে ভেজে মাঠ অযুত শিহরণবৃত্ত বুক জুড়ে হৃদয়ের গোঠে বন্ধুতা রাখা সুকঠিন নয় বান্ধব হারানো বেশ সাবলীল সহজিয়া বন্ধুচর্যায় ফিরেছে শবর তার শবরীর সাথে দিবালোকে মত্ততার কাপাস তুলোয় ওরকম উড়ে চলা ভারহীন ছুঁয়ে ছুঁয়ে দোতারা বাজানো ক্ষণসুখী অক্ষরসজ্জার লীলা পৌরাণিক আলোয় রঙিন বিশ্বজিৎ জালের থাবায় সকলেই লিখছে নাম সব ছেড়ে মুখের মাহাত্ম্যে হয়তো আগামী তার স্থানাঙ্ক ভুলেছে হৃদ্‌-এর চতুঃপার্শ্বে ঘনঘটা দাঁত নখ চোখ চুল কান মুখের অরণ্যানী হৃদয়বিহীন তন্ময় বীর, tanmaybir@gmail.com , phone- 9831380685