রবীন্দ্রনাথ তন্ময় বীর বিশ্বাস-এর কথা ভাবা যায়! আস্থার থাবা গিলে খায় আজগর গ্রাসে শিকড় বাকড় পাপ কাকে বলে ধর্মের কলে দ্বিমুখী করাত সীমার অসীম অথবা ওই অসীমের সীমা বিশ্বপ্রেম রক্তের নদী কবে মুছে যাবে তাহরির গাজা ভূমধ্য তীর শাহবাগ বামিয়ান কাশ্মীর মধুপবনের সুলগন কবে তুমি একাঘ্নী অসহায় বাণ একদিকে ছুঁড়ে দিলে অন্য প্রান্তে লালিহান ওঠে শঙ্কা শূন্য চিত্তগান সবল ক্ষমার মহিমা সুনির্বাচিত ভাষণের জামা সুধী সকলের গা’য়ে তুমিময় সব শুধুই তোমারই যেন জিত সশস্ত্র উদ্যত হাতে নিরুপায় ছবি আরক্ত জিভ সহর্ষ গায় রবিসঙ্গীত গৃধ্নু জীবের আনন্দগান রবিসঙ্গীত চক্রান্তে ফাঁসে বিজয়ীর চাকা সব দায় ঋণ নিরীহের ঘাড়ে অজস্র শাপ প্রতিদিন নির্মম মারে বুকপিঠকাঁধে তীব্র চাবুক দাগ স্বপ্নসত্য ব্যথাযন্ত্রণাপিপাসায় তোমাকে অবিশ্বাস করা পাপ
Posts
- Get link
- X
- Other Apps
মুখবন্ধ (একটি কাব্যগ্রন্থের মুখবন্ধ) অ্যাল্-গ্রাফ্ প্রেসের জমিদারি মাঝে মাঝে ডিক্রিজারি ভাইরাস পাইক হানাদারি মাঝে মধ্যে গাপ্ হয়ে যায় যাবৎ লেখা-লেখি তারই মধ্যে সনৎ বাবু করেন বসে প্রুফদারি হট্টগোলে দিন কেটে যায় মাঝে মাঝে কাজের চাপে জাগরণে রাত কেটে যায় বেশ তো ব ’ সে কাটছিল দিন হেসে খেলে কষ্টে সৃষ্টে সুখের দুঃখের হিসাবদারি তারই মধ্যে কী উৎপাত বিনা মেঘে বজ্রপাত! যা হবার তা হবেই হবে ভবিতব্য কে খণ্ডাবে – ‘ভূতের বোঝা কে বইবে জীবন একটা ঝকমারি’ এসব ভেবে কী কুক্ষণে আমাদের সেই সনৎ বাবু লাভ-লোকসানের জাবদা খাতায় ভাবনাহীন অগ্র পশ্চাৎ দিলেন লিখে অকস্মাৎ – ‘আমায় দে মা তবিলদারি!’ ঘোর কলি কাল একেই বলে হাতের লক্ষ্মী পা’য়ে ঠ্যালে এখন তাঁরে ঠেকায় কে আমায় অব্দি পাকড়-কে বলেন, ‘লিখুন মুখবন্ধ’ হায় ঈশ্বর খোদাবন্দ গোটা একটা কাব্যগ্রন্থ! সবাই মিলে খুব বকবেন তো কী দুঃসাহস, বুকের পাটা পণ্ড করবেন পুজোর কেনা-কাটা! সকলে তাঁর সমবয়সী ঘুরে বেড়ায় গয়া ও কাশী ...
- Get link
- X
- Other Apps
হাইয়েস্ট পসিবল ব্রাঞ্চ অব পোয়ে ট্রি তন্ময় বীর ‘হাইয়েস্ট পসিবল ব্রাঞ্চ অব ম্যাথেমাটিকস্ আমি বিনয় এখন অশ্বিনী তারায় বসে আছি’ তারপর স্বয়ং গণিতই উদ্বেলিত হয়ে বলে গেল - “আমি হাইয়েস্ট পসিবল ব্রাঞ্চ অব ম্যাথেমাটিকস্ বলছি ‘বিনয় মজুমদার, তুমি অশ্বিনী তারায়।” নক্ষত্রের সাথে বিনয়ের চেনা-শোনা তো একদিনের নয় সেই কবে অত্রি শুনিয়েছিল কবিতার আঙ্গিক আর বিষয়ের অচিন্ত্যভেদাভেদ তত্ত্বের কথা গণিতের এককের উপমায় – ........................‘বিনয়, শোনো, যে-কোনো যন্ত্রের তত্ত্ব পরিবর্তনের চেষ্টা যদি করো, যদি পরিবর্তিতই করো তবে সেই যন্ত্রটির অবয়বটিও স্বতই সমমুহূর্তে নিজেই পরিবর্তিত হ’য়ে যায় যথোচিত রূপ পেতে পেতে। ফের বিপরীতভাবে আকার পরিবর্তিত করো যদি তবে তাতে নিহিত তত্ত্বও স্বতই তদনুরূপ হ’তে-হ’তে যেতে থাকে, কবিতার সঙ্গে তার ভাবের ব্যাপার এই একই চিরকাল এই একই সৃষ্টি আর সৃষ্টিধৃত ভাবটির সম্পর্ক ও যোগ। ...